জোকস প্রতিদিন – ২
জোকস প্রতিদিন – ২
একবার আন্ডা মিয়া আর তার গার্লফ্রেন্ড অমলেট বানু হোয়াটসএ্যাপ দিয়ে চ্যাট করে বিরক্ত হয়ে গেলো… । কখনো নেটওয়ার্ক থাকেনা তো, কখনো ফুরিয়ে যায় ডাটা। তাই তারা ঠিক করলো এখন থেকে তারা আদীম যুগে পায়রা দিয়ে চিঠি আদান-প্রদানে ফিরে যাবে। পাশাপাশি কবুতরের আন্ডাও অমলেট করে খাওয়া যাবে। এভাবে চলতে চলতে একদিন অমলেট বানুর কাছে আন্ডা মিয়ার একটা কবুতর আসতে দেখে অমলেট বানু খুব শখ করে কবুতরটি হাতে নিয়ে দেখে তাতে কোন চিঠি নেই। অমলেট রেগে আগুন হয়ে আন্ডা কে কল করে..
অমলেট বানুঃ কি ব্যাপার আন্ডা?? কোন ম্যাসেজ ছাড়া কেন পায়রা পাঠিয়ে দিলা??
আন্ডা মিয়াঃ এটা “ব্ল্যাংক মস্যাজ” ছিল বেবি।
******************************
একবার বাটপার কাল্লুকে তার বাবা জিজ্ঞাসা করছে, আচ্ছা বল তো কাল্লু “যে কান শুনেনা” তাকে ইংলিশে কি বলা হয়?
কাল্লুঃ যেটা মন চায় কইয়েন আব্বা, হেয় কি আর আপনের কথা শুনবো??
******************************
এক আমেরিকান, এক সৌদীয়ান এবং এক ইন্ডিয়া এক যায়গায় বসে গল্প করছে…
আমেরিকানঃ আমি যে টয়লেটে যে কমোডটা ব্যবহার করি সেটি প্রায় ৫০ লাক্ষ টাকার। And এটা আমরা দুই বছরের মধ্যেই পালটে ফেলি।
সৌদিয়ান হেসে বললোঃ আরে সাদা চামড়ার মিসকিন, আমি যে কমোডটা ব্যাবহার করি, এর দাম এক কোটি টাক আর এটা আমি কয়েক সপ্তাহ পর পরই পাল্টাই।
ইন্ডিয়ান এতক্ষণ তাদের কথা শুনে হাসছিলো। তা দেখে আমেরিকান আর সৌদিয়ান খুব কৌতহল আর রাগ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলো। এই তুই হাসছিস কেন?? তোর কমোড এর দাম কতো??
তখন ইন্ডিয়ান ভাব নিয়ে জবাব দিলঃ ব্যাট শোন…. আমি যে ক্ষেতে প্রতিদিন লোটা নিয়ে যাই, সে ক্ষেতটার দাম ৭ কোটি টাকা। আর আমি একেক দিন একেক ক্ষেতে যাই।
এটা শুনে আমেরিকান বেহুশ আর সৌদিয়ান কোমায় চলে গেল।
*******************xXx********